Monday, March 7, 2011

পরিবর্তন 
আজ ৭ ই মার্চ'২০১১, মিল্ক ফেডারেশন অফিসে একটা ছোট্ট পরিবর্তন  অনেকের নজরে  পরেছে .সংগঠন বহির্ভূতভাবে সংস্হার অধিকাংশ এসিস্টেন্ট মানেজার বন্ধুরা একযোগে ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে দেখা করে ক'একটি  বিষয়ে আলোচনা করে. ইতিপূর্বে ওই অফিসারগণ নিজদের অফিসার সংগঠন-এর মাধ্যমেই সর্বপ্রকার আলোচনা চালাত . এটাই হলো  পরিবর্তন . এখন প্রশ্ন হ'ল হঠাত  কেন এই পরিবর্তন ? কি এমন হ'ল যে সংগঠনকে এক্ষেত্রে  ব্যবহার করা গেল  না.  বিশস্ত সুত্রে জানা গিয়েছে, তারা সংস্তায় কর্মী নিয়োগের বিষয়ে  ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে কথা বলেছেন. 

কিছু দিন হ'ল সংস্থায় বেশ ক'একজন মানেজার পদের কর্মী অবসর নিয়েছেন. ফলে তারা চিন্তিত এই কারণে যে মানেজার পদের কর্মীর অভাবে সংস্তার কাজ বিগ্নিত হতে পারে. ঠিকিত, অত্যন্ত সাভাবিক আশংকা . এই অবস্থার থেকে নিষ্কৃতি পেতে মানেজার পদের কর্মী নিয়োগের দাবি জানানো তো অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া.  

অথচ ওই সুত্রে জানা গেল, এসিস্টেন্ট মানেজার বন্ধুগণ একযোগে ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে দেখা করে,  মানেজার পদের কর্মী নিয়োগের   অত্যন্ত স্বাভাবিক দাবিটি করেননি . তারা প্রকৃতপক্ষে ওই পদে কর্মী নিয়োগের বিরোধিতা করেছেন. কিন্তু কেন? এটাকি অবস্থার পরিপেক্ষিতে  স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হ'ল ? তারা MD'র কাছে Manager পদের কর্মীদের কাজ Assistant Manager পদের কর্মীদের মধ্যে ভাগ করে দিতে বলেছেন বলে ওই সূত্রেই  জানা গিয়েছে. একাংশের কর্মচারী বন্ধুদের অভিমত হলো ঐ আসিস্টান্ট ম্যানেজাররা আসলে ম্যানেজার পদে  আগামী দিনে পদোন্নতির দাবি জানানোর উদ্দেশ্যেই এই ফন্দি এটেছেন .

সুত্র মারফত প্রাপ্ত সংবাদের যথার্থতা কি উপায়ে প্রমানিত হতে পারে ? কোনো documentary evidence ই একমাত্র সূত্রের যথার্থতাকে সত্য বলে গ্রহণ করা যেতে পারে. সুত্র মারফতে আরো  জানা গেছে Assistant Manager কর্মিবন্ধুরা লিখিত দাবিই জানিয়েছেন . ফলে লিখিত দাবিটা প্রকাশিত হলেই ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা করা যেতে পারে. অপরদিকে, তথ্য অপ্রকাশিত থাকলে সুত্র থেকে প্রাপ্ত সংবাদকেই সঠিক বলে গ্রহণ করতে হয় . 

No comments:

Post a Comment