domain-b.com : Keventer in JV with France's Carso for food testing lab:
'via Blog this'
This page deals issues which concerns the employees of the Milk Federation the most. Any individual employee of the Milk Fedn can write and publish articles, letters, critics, observations, suggestions or comment on other's publications or even put up pictures or anything of their choice completely by themselves directly to this page. This page will remain completely unedited, independent, fearless voice of any individual. No one excepting you are able to modify, rectify or delete your uploads.
Sunday, December 4, 2011
Saturday, July 16, 2011
Thursday, June 23, 2011
অবশেষে
যাহা হইবার তাই হইলো I ট্রেড ইউনিয়ন ও একাংশের অফিসার কর্মীর শত বিরোধিতা সত্বেও তাপস কর ফিরিয়া আসিলেন I ইতিমধ্যে এক বছরের কিছু বেশি সময় অতিক্রান্ত হইলো I এই সময়ে অতি প্রয়োজনীয় দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য পরীক্ষার ল্যাবরেটারি সম্পূর্ণ বন্ধ হইয়া পরিয়া রইলো I ট্রেড ইউনিয়ন ও একাংশের অফিসার কর্মীর প্রতিরোধের ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের RKVY প্রকল্পের টাকায় কেনা বহু মূল্যবান সব যন্ত্রপাতি অব্যবহৃত অবস্থায় থাকিল I দিনের পর দিন গ্রামীন দুধ চাষীদের পাঠানো দুধ সঠিক পরীক্ষার অভাবে ডেয়ারী হইতে বাতিল হইলো I চাষী দুধের নায্য মূল্য পাইলেন না I চাষী ক্ষতিগ্রস্থ হইলেন I প্রাথমিক দুগ্ধ সমবায় ক্ষতিগ্রস্থ হইলো I অন্য প্রান্তে প্রাইভেট ডেয়ারীগুলো ভেজাল দুধ সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রয় করছে কিনা তাও এই সরকারী পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা গেল না I ফলে দুর্নীতিবাজরা লাভবান হইলেন I ভেজাল দুধ বিক্রয় করিয়া কোটি কোটি টাকা উপার্জন করিলেন I ভেজাল দুধ সরবরাহকারীরা উপকৃত হইলেন I আর এই সবই হইলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রামের নামে I
ট্রেড ইউনিয়ন ও একাংশের অফিসার কর্মীর বিরোধিতার ফলে পশু পালন দপ্তরের বামফ্রন্টের মন্ত্রী শ্রী নারায়ন বিশ্বাস ল্যাবরেটারিতে কর্মী নিয়োগ রধ করিয়া অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগীয় তদন্তের আদেশ দেন I বিভাগীয় মন্ত্রী দপ্তরের বিশেষ সচিব শ্রী অশোক কুমার পালকে, সংস্থার ম্যানেজার শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে স্বজন পোষণ, কর্মী নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রভৃতি ট্রেড ইউনিয়নের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের দ্বায়িত্ব দেন I শ্রী পাল তদন্তের জন্য সকল পক্ষকে হিয়ারিং নোটিস মারফত নিদৃষ্ট দিনে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সমস্ত তথ্য বিচারের উদ্দ্যেশে জমা দিয়ে আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য পেশ করতে বলেন I অভিযুক্ত ও অভিযোগকারীর সকল তথ্য এবং বক্তব্য বিচার করে তদন্তকারী অফিসার দপ্তরের মুখ্য সচিবের কাছে তদন্তের রিপোর্ট পেশ করেন I ইতিমধ্যে বিধানসভা নির্বাচনে বামফ্রন্টের পরাজয় হয় I কলকাতা উচ্চ আদালতের বিচারপতি ও তৃনমূল দলের প্রতিনিধি শ্রী নুরে আলম চৌধুরী দপ্তরের নয়া মন্ত্রী হিসাবে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন I শ্রী পালের পেশ করা তদন্তের রিপোর্টি দেখে মাননীয় মন্ত্রী অনুধাবন করেন যে অত্যন্ত অযৌক্তিক ও অন্যায় ভাবে সংস্থার অফিসার শ্রী তাপস করকে কাজে যোগ দিতে বাধা দেওয়া হয়েছে I সংস্থার ম্যানেজার শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে স্বজন পোষণ, কর্মী নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি প্রভৃতি ট্রেড ইউনিয়নের অভিযোগের কোনো যুক্তিগ্রাঝ্য তথ্য নাই I অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেড ইউনিয়ন কোনো যুক্তি নির্ভর তথ্যই পেশ করতে পারে নি I মূলত প্রতিহিংসা পরায়ন হয়েই সংস্থার কিছু অফিসার ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে অভিসন্ধিমুলকভাবে যোক্ত হয়ে শ্রী করের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল I মন্ত্রী সবকিছু বিচার করিয়া শ্রী করকে কাজে যোগ দিতে আদেশ দেন I শ্রী কর গত ২১ শে জুন কাজে যোগ দেন ই
ট্রেড ইউনিয়ন ও সংস্থার একাংশের অফিসার কর্মীর ধারণা ছিল তারা একজোট হয়ে, সংস্থার অপর ম্যানেজার শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে স্বজন পোষণ, কর্মী নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রভৃতি অভিযোগ করলেই প্রশাসন বিনা তদন্তে, বিনা অভিযোগ প্রমানেই শাস্তি দিয়ে দেবেন I
Tuesday, May 17, 2011
প্রশাসনিক তদন্তের ফলাফল
গত বছর মিল্ক ফেডারেশন অফিসের একাংশের নীতিহীন উচ্চপদস্থ কর্মচারী ও ট্রেড ইউনিয়নের একাংশের দুর্নীতিপরায়ণ ও সুবিধাবাদী নেতৃত্বের যোগসাযোগে সম্পূর্ণ পরিকল্পিতভাবে অপর এক উচ্চপদস্থ কর্মচারী শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ আনে I সংস্থায় ঐ নীতিহীন দুর্নীতিপরায়ণ উচ্চপদস্থ অফিসারদের প্রত্যক্ষ মদতে, ঐ সুবিধাবাদী ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা, সারা অফিসে শ্রী তাপস করের নামে অশ্লীল পোস্টের লাগায় I এই ঘটনায় অপমানিত বোধ করে শ্রী তাপস কর উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করে I
আর ঠিক এই সুযোগেরই অপেক্ষায় ছিল ঐ নীতিহীন অফিসার্কুল ও শয়তান নেতৃত্ব I তাল বুঝে তারা শ্রী তাপস করের পদতাগ পত্র গ্রহনের দাবি জানিয়ে বসে এই ভেবে যে তাদের অশুভো উদ্দ্যেশ্য হাসিল হবে I সংস্থার অধিকাংশ কর্মচারীদের দিয়ে, শ্রী করের পদতাগ পত্র গ্রহনের সপক্ষে সাক্ষর করিয়ে প্রশাসনের কাছে তারা চিঠি জমা করে I
সমগ্র ইউনিয়নের মাত্র দুই জন সদস্য শ্রী তাপস পাল ও শ্রী অভিজিত রায়, ঐ পত্রে সই না করে, এই ঘটনার প্রতিবাদ জানায় এবং ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বকে চিঠি দিয়ে জানায়, ট্রেড ইউনিয়নের এই পদক্ষেপ অত্যন্ত বেঠিক I শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে কোনো সুনিদৃষ্ট অভিযোগ থেকে থাকলে প্রশাসনের কাছে তার জন্য তদন্তের দাবি না করে, পদত্যাগ পত্র গ্রহনের দাবি করার অর্থ হ'ল, খিড়কির দরজা দিয়ে শ্রী তাপস করের মত দুর্নিতিপরাযনকে (তাদের দৃষ্টিতে) বিনা তদন্তে, বিনা শাস্তিতে পালাবার পাকাপাকি ব্যবস্থা করা I শ্রী রায় ও শ্রী পাল তাদের চিঠিতে এও লেখেন যে অভিযোগকারী অফিসার, কর্মচারী ও নেতাদের উচিত স্ব স্ব ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনের লেটার হেডে পৃথকভাবে কতৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া Iতারা আরো লেখেন যে, সংস্থার অভিযোগকারী অফিসার এবং ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা হাজারবার চাইলেও, প্রশাসন কোনো অবস্থাতেই বিনা তদন্তে, বিনা অভিযোগ প্রমানে, শ্রী তাপস করের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করতে পারবে না I এর কারণ হিসাবে তারা লেখেন, বর্তমান অবস্থায় পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করার অর্থ হয়, সরকার দুর্নীতিকে প্রসয় দিচ্ছে I
এর পর দেখা গেল ট্রেড ইউনিয়নের অভিযোগের ভিত্তিতে রাজ্য সরকার এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তর আদেশ দিয়েছে Iরাজ্য সরকারের তদন্তের আদেশ দেওয়া প্রমান করলো, শ্রী রায় ও শ্রী পালের বক্তব্য কতখানি সঠিক ছিল এবং অভিযোগকারী অফিসার, কর্মচারী ও ট্রেড ইউনিয়ন নেতারাই আসলে কতটা অযৌক্তিক, নীতিহীন ও দুর্নীতিপরায়ণ I আসলে এই তদন্তের আদেশ দেখিয়ে দিল, সম্পূর্ণ যুক্তিহীনভাবে কেবল প্রতিহিংসা থেকেই পদত্যাগ পত্র গ্রহনের দাবি করা হয়েছে I
শোনা যাচ্ছে ইতিমধ্যে তদন্তের রিপোর্ট দপ্তরের প্রধান সচিবের কাছে জমা পরেছে I আশা করা যায়, কিছুদিনের মধ্যেই অভিযোগ যে সম্পূর্ণ উদ্দ্যেশপ্রনোদিত এবং ভিত্তিহীন ছিল তা সামনে আসবে I
আর ঠিক এই সুযোগেরই অপেক্ষায় ছিল ঐ নীতিহীন অফিসার্কুল ও শয়তান নেতৃত্ব I তাল বুঝে তারা শ্রী তাপস করের পদতাগ পত্র গ্রহনের দাবি জানিয়ে বসে এই ভেবে যে তাদের অশুভো উদ্দ্যেশ্য হাসিল হবে I সংস্থার অধিকাংশ কর্মচারীদের দিয়ে, শ্রী করের পদতাগ পত্র গ্রহনের সপক্ষে সাক্ষর করিয়ে প্রশাসনের কাছে তারা চিঠি জমা করে I
সমগ্র ইউনিয়নের মাত্র দুই জন সদস্য শ্রী তাপস পাল ও শ্রী অভিজিত রায়, ঐ পত্রে সই না করে, এই ঘটনার প্রতিবাদ জানায় এবং ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বকে চিঠি দিয়ে জানায়, ট্রেড ইউনিয়নের এই পদক্ষেপ অত্যন্ত বেঠিক I শ্রী তাপস করের বিরুদ্ধে কোনো সুনিদৃষ্ট অভিযোগ থেকে থাকলে প্রশাসনের কাছে তার জন্য তদন্তের দাবি না করে, পদত্যাগ পত্র গ্রহনের দাবি করার অর্থ হ'ল, খিড়কির দরজা দিয়ে শ্রী তাপস করের মত দুর্নিতিপরাযনকে (তাদের দৃষ্টিতে) বিনা তদন্তে, বিনা শাস্তিতে পালাবার পাকাপাকি ব্যবস্থা করা I শ্রী রায় ও শ্রী পাল তাদের চিঠিতে এও লেখেন যে অভিযোগকারী অফিসার, কর্মচারী ও নেতাদের উচিত স্ব স্ব ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনের লেটার হেডে পৃথকভাবে কতৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া Iতারা আরো লেখেন যে, সংস্থার অভিযোগকারী অফিসার এবং ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা হাজারবার চাইলেও, প্রশাসন কোনো অবস্থাতেই বিনা তদন্তে, বিনা অভিযোগ প্রমানে, শ্রী তাপস করের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করতে পারবে না I এর কারণ হিসাবে তারা লেখেন, বর্তমান অবস্থায় পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করার অর্থ হয়, সরকার দুর্নীতিকে প্রসয় দিচ্ছে I
এর পর দেখা গেল ট্রেড ইউনিয়নের অভিযোগের ভিত্তিতে রাজ্য সরকার এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তর আদেশ দিয়েছে Iরাজ্য সরকারের তদন্তের আদেশ দেওয়া প্রমান করলো, শ্রী রায় ও শ্রী পালের বক্তব্য কতখানি সঠিক ছিল এবং অভিযোগকারী অফিসার, কর্মচারী ও ট্রেড ইউনিয়ন নেতারাই আসলে কতটা অযৌক্তিক, নীতিহীন ও দুর্নীতিপরায়ণ I আসলে এই তদন্তের আদেশ দেখিয়ে দিল, সম্পূর্ণ যুক্তিহীনভাবে কেবল প্রতিহিংসা থেকেই পদত্যাগ পত্র গ্রহনের দাবি করা হয়েছে I
শোনা যাচ্ছে ইতিমধ্যে তদন্তের রিপোর্ট দপ্তরের প্রধান সচিবের কাছে জমা পরেছে I আশা করা যায়, কিছুদিনের মধ্যেই অভিযোগ যে সম্পূর্ণ উদ্দ্যেশপ্রনোদিত এবং ভিত্তিহীন ছিল তা সামনে আসবে I
Monday, March 7, 2011
পরিবর্তন
আজ ৭ ই মার্চ'২০১১, মিল্ক ফেডারেশন অফিসে একটা ছোট্ট পরিবর্তন অনেকের নজরে পরেছে .সংগঠন বহির্ভূতভাবে সংস্হার অধিকাংশ এসিস্টেন্ট মানেজার বন্ধুরা একযোগে ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে দেখা করে ক'একটি বিষয়ে আলোচনা করে. ইতিপূর্বে ওই অফিসারগণ নিজদের অফিসার সংগঠন-এর মাধ্যমেই সর্বপ্রকার আলোচনা চালাত . এটাই হলো পরিবর্তন . এখন প্রশ্ন হ'ল হঠাত কেন এই পরিবর্তন ? কি এমন হ'ল যে সংগঠনকে এক্ষেত্রে ব্যবহার করা গেল না. বিশস্ত সুত্রে জানা গিয়েছে, তারা সংস্তায় কর্মী নিয়োগের বিষয়ে ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে কথা বলেছেন.
কিছু দিন হ'ল সংস্থায় বেশ ক'একজন মানেজার পদের কর্মী অবসর নিয়েছেন. ফলে তারা চিন্তিত এই কারণে যে মানেজার পদের কর্মীর অভাবে সংস্তার কাজ বিগ্নিত হতে পারে. ঠিকিত, অত্যন্ত সাভাবিক আশংকা . এই অবস্থার থেকে নিষ্কৃতি পেতে মানেজার পদের কর্মী নিয়োগের দাবি জানানো তো অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া.
অথচ ওই সুত্রে জানা গেল, এসিস্টেন্ট মানেজার বন্ধুগণ একযোগে ম্যানেজিং ডিরেক্টর-এর সঙ্গে দেখা করে, মানেজার পদের কর্মী নিয়োগের অত্যন্ত স্বাভাবিক দাবিটি করেননি . তারা প্রকৃতপক্ষে ওই পদে কর্মী নিয়োগের বিরোধিতা করেছেন. কিন্তু কেন? এটাকি অবস্থার পরিপেক্ষিতে স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হ'ল ? তারা MD'র কাছে Manager পদের কর্মীদের কাজ Assistant Manager পদের কর্মীদের মধ্যে ভাগ করে দিতে বলেছেন বলে ওই সূত্রেই জানা গিয়েছে. একাংশের কর্মচারী বন্ধুদের অভিমত হলো ঐ আসিস্টান্ট ম্যানেজাররা আসলে ম্যানেজার পদে আগামী দিনে পদোন্নতির দাবি জানানোর উদ্দেশ্যেই এই ফন্দি এটেছেন .
সুত্র মারফত প্রাপ্ত সংবাদের যথার্থতা কি উপায়ে প্রমানিত হতে পারে ? কোনো documentary evidence ই একমাত্র সূত্রের যথার্থতাকে সত্য বলে গ্রহণ করা যেতে পারে. সুত্র মারফতে আরো জানা গেছে Assistant Manager কর্মিবন্ধুরা লিখিত দাবিই জানিয়েছেন . ফলে লিখিত দাবিটা প্রকাশিত হলেই ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা করা যেতে পারে. অপরদিকে, তথ্য অপ্রকাশিত থাকলে সুত্র থেকে প্রাপ্ত সংবাদকেই সঠিক বলে গ্রহণ করতে হয় .
Subscribe to:
Posts (Atom)